আমাদের অর্জনসমূহ (২০১৯-২০ অর্থবছর)
১. দিনাজপুর জেলা ধারাবাহিকভাবে মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন (২,৩৫,৭১৭ মেট্রিক টন ২০১৯-২০) করেছে।
২. ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ (৪২,১১,৭৮,২১৫টি ২০১৯-২০ উৎপাদন)।
৩. দুধ উৎপাদন হয়েছে ১৯৫০৯৭ মেট্রিক টন । যা চাহিদার বিপরীতে ৮৮৬৫৭ মেট্রিক টন কম।
৪. ধারাবাহিকভাবে বেসরকারী দুগ্ধ খামার বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে (২-৫=৮৫১০টি, ৬-৯=১৬৩৭টি, ১০-২০=৭৫০টি) ১০৮৯৭টি।
৫. বৃদ্ধি পেয়েছে গবাদিপশুর সংখ্যা। বর্তমানে জেলায় গরুর সংখ্যা ১৭,১৯,৬৬৩টি যার মধ্যে শংকর বা উন্নত জাতের গরু রয়েছে ২,৯৯,১৩২টি। ছাগল ভেড়ার সংখ্যা ১১,২০,০০০ টি।
৬. বৃদ্ধি পেয়েছে মুরগীর খামার বর্তমানে মুরগীর খামারের সংখ্যা ২১৫০টি।
৭. ছোট বড় বেসরকারী ছাগলের খামারের সংখ্যা ১৮৩৫টি।
৮. বেসরকারী হাঁস খামার ৭৭৫টি।
৯. ধারাবাহিকভাবে কোরবাণিযোগ্য পশু উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে দিনাজপুর জেলা। বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে ঈদ-উল আজহায় জেলার ৫৮০৫৫টি পারিবারিক কিংবা ছোট/বড় খামারে কোরবাণিযোগ্য গবাদিপশুর পরিমান ছিল ১,৯৪,২৩৭টি। জেলার চাহিদা মিঠিয়ে উদবৃত্ত গবাদিপশুর পরিমান ছিল ৫৯,২৫৩টি।
১০. উন্নত জাতের ঘাস চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। বর্তমানে ঘাস চাষের জমির পরিমান ৭৫০ একর।
১১.জাত উন্নয়নে কৃত্রিম প্রজনন করা হয়েছে ৭২,৫৪০ গবাদিপশুতে। এর মাধ্যমে উৎপাদিত হয়েছে ২৮,২৮৫টি উন্নতজাতের বাছুর।
১২. সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে ৮,৬৬৮৮৪টি গবাদিপশুতে এবং ৬৩,৪১,৩৬৯ টি হাঁস-মুরগীতে টিকা প্রদান করা হয়েছে।
১৩. ২,৮৬,০৫৩ টি রোগাক্রান্ত গবাদিপশু এবং ১৭,১৩,৭০৫ টি হাঁস-মুরগীকে বিনামুল্যে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে ।
১৪.রোগ অনুসন্ধানে ১২৯৩টি নমুনা গবেষণাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
১৫. প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রাণি সেবা পৌছাতে ১২৭টি ফ্রি ভেটেরিনারি মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করা হয়েছে।
১৬. প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে ৪৪৪৪ জন খামারীকে এবং ২২৫ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারীকে।
১৭. প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত প্রযুক্তি জনগণের দ্বোরগোড়ায় পৌছাতে এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ৬৫৩টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা হয়েছে, যেখানে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিল ৮১৭৯জন।
১৮. নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে এবং গবাদিপশুর খাবার ভেজালমুক্ত রাখতে ফিডমিল, হ্যাচারী, পশুখাদ্যের দোকান, ভেটেরিনারি ফার্মেসী এবং মংসের দোকান পরিদর্শন করা হয়েছে ১১৭৩টি।
১৯. গবাদিপশুর খামার নিবন্ধন করা হয়েছে ৫৩৩টি এবং পোল্ট্রি খামার ৯টি।
২০. নিরাপদ খাদ্য এবং গোখাদ্য ভেজাল মুক্ত রাখতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে।
২১. এবছর ছাগল ভেড়ার পিপিআর রোগ নির্মুলে- পিপিআর রোগ নির্মুল ও ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রন প্রকল্পের আওতায় জেলার ১১,২০,০০০ ছাগল-ভেড়াকে পিপিআর টিকা প্রদান করা হয়েছে। এর ফলে জেলায় পিপিআর রোগ প্রায় নির্মুলের পথে।
২২. এলডিডিপি প্রকল্পের আওতায় জেলার ১০টি উপজেলায় ভার্টিকেল এক্সটেনশন (প্রশিক্ষন কক্ষ) নির্মান সম্পন্ন হয়েছে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS